tag:blogger.com,1999:blog-75395214079079175582024-03-13T10:56:44.921-07:00FnF.FM বাংলা রেডিওFnF.FM বাংলা একটি অনলাইন রেডিও। দিন-রাত চব্বিশ ঘন্টা প্রচারিত হয় বাংলার জনপ্রিয় গান। বিশ্ব শুনছে আমাদের আপনিও শুনুন, লগ ইন করুন এখনি আমদের ওয়েব ঠিকানায়। Arifur Rahmanhttp://www.blogger.com/profile/14950653686789739208noreply@blogger.comBlogger16125tag:blogger.com,1999:blog-7539521407907917558.post-89076880278888795542017-11-22T14:35:00.001-08:002017-11-22T14:35:28.974-08:00লতা মঙ্গেশকর<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhAM1BE_pGLT0YBpHIyXJGjta0ATeCd5m3WyNgoSDD5120y0BDEQfI0F6KbEGDzhQ0sDxrOUzldpHS6i0GyTyZllcXXuhYAHbOxB06DZ3kUrhzDcfGqoPa_PXGkQbxhWJ-xorNx8be_0LU/s1600/Lata_Mangeshkar.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="500" data-original-width="500" height="640" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhAM1BE_pGLT0YBpHIyXJGjta0ATeCd5m3WyNgoSDD5120y0BDEQfI0F6KbEGDzhQ0sDxrOUzldpHS6i0GyTyZllcXXuhYAHbOxB06DZ3kUrhzDcfGqoPa_PXGkQbxhWJ-xorNx8be_0LU/s640/Lata_Mangeshkar.jpg" width="640" /></a></div>
<span style="font-size: large;">লতা মঙ্গেশকর (মারাঠি: लता मंगेशकर লাতা মাংগেশ্কার্; জন্ম: ২৮ সেপ্টেম্বর, ১৯২৯) ভারতের এক স্বনামধন্য গায়িকা। তিনি এক হাজারের বেশি ভারতীয় ছবিতে গান করেছেন। এছাড়া ভারতের ২০টি অঞ্চলিক ভাষাতেও গান গাওয়ার একমাত্র রেকর্ডটি তারই। বাংলাতেও তিনি অনেক গান করেছেন। ভারতের সর্বোচ্চ সম্মান ভারত রত্ন পাওয়া তিনিই দ্বিতীয় সঙ্গীতশিল্পী।</span><!-- Go to www.addthis.com/dashboard to customize your tools -->
<div class="addthis_native_toolbox">
</div>
<div>
<span style="font-size: large;"><br /></span></div>
<div>
<div>
<span style="font-size: large;">শৈশবে বাড়িতে থাকাকালীন কে এল সায়গল ছাড়া আর কিছু গাইবার অনুমতি ছিল না তার। বাবা চাইতেন ও শুধু ধ্রপদী গান নিয়েই থাকুক। জীবনে প্রথম রেডিও কেনার সামর্থ্য যখন হলো, তখন তার বয়স আঠারো। কিন্তু রেডিওটা কেনার পর নব ঘুরাতেই প্রথম যে খবরটি তাকে শুনতে হয় তা হচ্ছে, কে. এল. সায়গল আর বেঁচে নেই। সঙ্গে সঙ্গেই রেডিওটা ফেরত দিয়ে দেন তিনি।</span></div>
<div>
<span style="font-size: large;"><br /></span></div>
<div>
<span style="font-size: large;">প্রখ্যাত এই সঙ্গীতশিল্পীকে ফ্রান্সের সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা ‘অফিসার দে লা দি’অনার’ প্রদান করেছে সে দেশের সরকার।</span></div>
</div>
</div>
Arifur Rahmanhttp://www.blogger.com/profile/13604818655296510601noreply@blogger.comtag:blogger.com,1999:blog-7539521407907917558.post-91653211108973196632017-11-22T14:31:00.000-08:002017-11-22T14:31:31.161-08:00অরিজিৎ সিং<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhPRyQvoCS3nq2qG_ef3qGKhv3wSsKomG0YswQDj6w0L4vE_vJ60yeFTP_fsVnMJk4JXy5EwGTy77gQRFE5KDsNLp3CKpdjCj4Mau1SHSZ14bopKJncyODy02y_fwcHv0O599SqlY3VBjM/s1600/arijit-singh.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><span style="font-size: large;"><img border="0" data-original-height="900" data-original-width="1400" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhPRyQvoCS3nq2qG_ef3qGKhv3wSsKomG0YswQDj6w0L4vE_vJ60yeFTP_fsVnMJk4JXy5EwGTy77gQRFE5KDsNLp3CKpdjCj4Mau1SHSZ14bopKJncyODy02y_fwcHv0O599SqlY3VBjM/s1600/arijit-singh.jpg" /></span></a></div>
<span style="font-size: large;">অরিজিৎ সিং (জন্মঃ ২৫ এপ্রিল ১৯৮৭) হলেন একজন ভারতীয় প্লেব্যাক গায়ক। তিনি ২০০৫ সালে ভারতীয় জনপ্রিয় টিভি চ্যানেল সনি এন্টারটেইনমেন্ট টেলিভিশনের প্রতিভা খোঁজার অনুষ্ঠান ফেম গুরুকুল এর প্রতিযোগী ছিলেন। অরিজিৎ সিং হিন্দির পাশাপাশি বাংলা গানেও সমান জনপ্রিয়। কলকাতার ছবিতে তার বেশকিছু হিট গান রয়েছে।তিনি সংগীত প্রোগ্রামার হিসেবে সংগীতের জগতে তার যাত্রা শুরু করেন। এরপর তিনি বেশকিছু সংগীত পরিচালক যেমন মিথুন শর্মা,বিশাল-শেখর এবং প্রীতমের সহযোগী হিসেবে কাজ করেন।</span><br />
<span style="font-size: large;"><br /></span>
<span style="font-size: large;">পরবর্তীতে অরিজিৎ আশিকি ২ ছবিতে তুম হি হো গানটি গাওয়ার জন্য বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেন। এটা তাকে তারকাখ্যাতি এনে দেয়। গানটির জন্য তিনি ৫৯ তম ফিল্মফেয়ার অ্যাওয়ার্ডস এ সেরা পুরুষ গায়কের পুরস্কার অর্জন করেন। ২০১৪ সালে তিনি জিৎ গাঙ্গুলীর সাথে একত্র হোন এবং মুসকুরানে গানটি গান। এই গানের জন্য সে বছর তিনি সবচেয়ে বেশি নমিনেশন পান।2016 সালে তিনি সুরাজ ডুবা হ্যায় গানের জন্য ও 2017 সালে এ দিল হ্যায় মুশকিল গানের জন্য সে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার লাভ করেন। এভাবে ধীরে ধীরে তিনি সংগীত জগতে নিজের এক আলাদা অবস্থান নিশ্চিত করেন।</span><br />
<span style="font-size: large;"><br /></span>
<span style="font-size: large;">অরিজিৎ সিং এর পৈতৃক নিবাস ভারতের [[জিয়াগঞ্জ-আজিমগঞ1এ।2জিয়াগঞ্জ-আজিমগঞ। 2012 সালে সে তার ছেলেবেলার বান্ধবী কোয়েলকে বিয়ে করেন। উভয়েরই এটা ছিলো দ্বিতীয় বিয়ে।</span><br />
<!-- Go to www.addthis.com/dashboard to customize your tools -->
<br />
<div class="addthis_native_toolbox">
</div>
</div>
Arifur Rahmanhttp://www.blogger.com/profile/13604818655296510601noreply@blogger.comtag:blogger.com,1999:blog-7539521407907917558.post-10014144175774218182016-08-24T09:19:00.002-07:002016-08-24T15:02:12.267-07:00ব্যান্ড BANNED?<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgD8B3tzIsTpGjiBfpdNNTh5_4bFfPOBBTPd7ZClY3rvF3O7FCY0wXMbXiKB8oL1sJjjtBuP14zdkuW_U_oDFlOegQeizNTzLn8tg_rhUEAZbTCpItArDygLuGuXnFmE-hee8e-Oag41k0/s1600/%25E0%25A6%25AC%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%25AF%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%25A8%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%25A1+BANNED.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgD8B3tzIsTpGjiBfpdNNTh5_4bFfPOBBTPd7ZClY3rvF3O7FCY0wXMbXiKB8oL1sJjjtBuP14zdkuW_U_oDFlOegQeizNTzLn8tg_rhUEAZbTCpItArDygLuGuXnFmE-hee8e-Oag41k0/s1600/%25E0%25A6%25AC%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%25AF%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%25A8%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%25A1+BANNED.jpg" /></a></div>
<span style="font-size: large;">বাংলা ব্যান্ড এখনও জনপ্রিয়। তবু টিভি, এফ এমে আর শোনাই যাচ্ছে না তাদের গান। কেন এমন? উত্তর খুঁজেছেন প্রিয়ম সেনগুপ্ত।</span><br />
<span style="font-size: large;"><br /></span>
<span style="font-size: large;">ইংরেজিতে যাকে বলে, ‘লাভ ইট অর হেট ইট, বাট ইউ কান্ট ইগনোর ইট’। বাংলা ব্যান্ড মিউজিকের ক্ষেত্রেও কিন্তু সেই কথাটা খাটে। নিন্দুকেরা বলতেই পারেন, বাংলা ব্যান্ডের সে পুরনো জৌলুস আর নেই। সত্যিই কি তাই? বাজারি প্রচারের মাপকাঠিতে যদি ধরা হয়, তা হলে আপাতদৃষ্টিতে এরকমটাই মনে হওয়া স্বাভাবিক। ১৯৯৮-’৯৯ থেকে শুরু করে বাংলা ব্যান্ড জাঁকিয়ে বসেছিল কলকাতা–সহ গোটা পশ্চিমবঙ্গে। </span><br />
<a name='more'></a><span style="font-size: large;">ব্যান্ড ছাড়া কলেজ ফেস্ট? ভাবাই যেত না। একটা সময় ছিল, যখন পাঁচটা সংস্কৃতিমনস্ক ছেলে এক জায়গায় হলে লিটল ম্যাগাজিন বের করার কথা ভাবত। নব্বইয়ের শেষে এবং দু’হাজারের শুরুর দিকে সেভাবেই পাঁচজন সংস্কৃতিমনস্ক এক জায়গায় হলেই তৈরি হয়েছে ব্যান্ড। তার সবকটাই যে বাণিজ্যিক সাফল্য পেয়েছে এমন নয়। তবে আবার বাণিজ্যিক সাফল্যের মুখ দেখেছে, এমন ব্যান্ডের সংখ্যাও কম নয়। না হলে কেনই বা ব্যান্ড-এ-মাতরম্ কিংবা ব্যান্ডওয়াগনের মতো শো-গুলো আয়োজন করবে বিভিন্ন টেলিভিশন চ্যানেল? কেন বাংলা ব্যান্ডের গান নিয়ে আলাদা ‘স্লট’ রাখবে কলকাতার এফ এম স্টেশনগুলো? তার মানে কিছু নিশ্চয়ই ছিল ব্যান্ডের গানে। তা হলে ছবিটা পাল্টাল কেন? </span><br />
<span style="font-size: large;">সেই প্রশ্নের উত্তর খোঁজার আগে একটু চোখ রাখা যাক বাংলা ব্যান্ডগুলোর কনসার্টের দিকে। খুব কম কনসার্টই আছে, যেখানে বাংলার প্রথম সারির ব্যান্ড পারফর্ম করতে উঠলে হাউসফুল বা প্রায় হাউসফুল ভিড় হয় না। এই ২০১৬-তে (যে সময়টাকে বাংলা ব্যান্ডের মন্দার বাজার বলা হচ্ছে) এসেও অডিটোরিয়াম উপচে পড়া ভিড় কীসের ইঙ্গিত দেয়? জনপ্রিয়তা ছাড়া কীভাবে ব্যাখ্যা করব এই ছবিকে, যেখানে স্টেজে উঠে জনপ্রিয় ব্যান্ডের জনপ্রিয়তম গায়ক যখন হুঙ্কার ছাড়েন, ‘বসে বসে রক শো হয় না’ তখন ব্যারিকেড ভেঙে হুড়মুড়িয়ে স্টেজের সামনে চলে আসেন দর্শক-শ্রোতারা। নিজের চোখে এই দৃশ্যগুলো দেখলে কেউই বলতে পারবেন না, যে বাংলা ব্যান্ড জনপ্রিয়তা হারিয়েছে। আসলে যেটা হয়েছে, সেটা হচ্ছে বাংলা বেসিক অ্যালবাম (যা সাধারণভাবে সোলো অ্যালবাম নামেও পরিচিত) এবং বাংলা ব্যান্ডকে একঘরে করে রেখেছে রেডিও এবং টেলিভিশন চ্যানেলগুলো। </span><br />
<span style="font-size: large;">১০-১৫ বছর আগের কথা ভাবুন। বাংলা ফিল্মের গানের পাশাপাশি গুরুত্ব দিয়ে মিউজিক চ্যানেল এবং এম এম স্টেশনগুলোতে নিয়মিত বাজানো হত। রমরমিয়ে চলতও সেগুলো। তখনও ইন্টারনেট এবং ইউটিউবের এতটা বাড়বাড়ন্ত হয়নি। শুনতে চাই বললেই দুম করে পছন্দের ব্যান্ডের গান ডাউনলোড করে শুনে নেওয়া যেত না। ভরসা তাই সেই এফ এম আর টিভি চ্যানেলগুলোই। অজস্র শ্রোতা হাপিত্যেশ করে থাকতেন কখন সঙ্গীত বাংলায় ‘একলা ঘর’-এর নতুন ভিডিওটা দেখাবে। কখন রেডিও মির্চির বিশেষ শো ‘বেতার মির্চি’-তে ‘লক্ষ্মীছাড়া’ আনপ্লাগড গাইবে ‘জীবন চাইছে আরও বেশি’। ওই একই শো-তে ফসিলস এপিসোড তো ব্যান্ড ইতিহাসের লোকগাথায় ঢুকে গেছে। সেসময় এফ এম আর টিভি চ্যানেলগুলোতে নিয়ম করে বাজানো হত কবীর সুমন, মৌসুমি ভৌমিক, নচিকেতাদের গান। সঙ্গে অবশ্যই বাংলা ব্যান্ড। কিন্তু যত দিন এগিয়েছে, ততই এফ এম স্টেশন আর মিউজিক চ্যানেলগুলোতে জাঁকিয়ে বসেছে ফিল্মের গান। এই মুহূর্তে ফিল্মের গানের বাড়বাড়ন্তের কারণটা এক ‘ওপেন সিক্রেট’। রেডিও কিংবা টেলিভিশন চ্যানেলের অন্দরমহলে খোঁজ নিলেই জানা যায়, ফিল্ম প্রোডাকশন হাউসগুলো কীভাবে তাদের হাতের পুতুল করে রেখেছে। কলকাতা শহরে সংখ্যাগরিষ্ঠ বাঙালি রেডিওকর্মীর আক্ষেপ, তাঁরা কবীর সুমন, নচিকেতাদের পাশাপাশি বাংলা ব্যান্ডের গানও সমান গুরুত্ব দিয়ে বাজাতে চান। কিন্তু সেই অনুমতি কর্তৃপক্ষ দেন না। বরং প্লে-লিস্টে ঢুকিয়ে দেওয়া হয় ফিল্মের গান। কারণ, নিজেদের ফিল্মের গান বাজানোর শর্তে আগে থেকেই ‘স্লট’ কিনে রেখেছে প্রোডাকশন হাউসগুলো। ফলে ব্যান্ডের জন্য সময় নেই। </span><br />
<span style="font-size: large;">কলকাতার এক নামজাদা রেডিও জকি বলছিলেন, ‘গানও এখন অনেকটাই বাজারের আর পাঁচটা পণ্যের মতোই। বাজারে নতুন পণ্য আনার আগে তার বিজ্ঞাপন এবং মার্কেটিংয়ের ওপরে জোর দেওয়া হয়। গানের মার্কেটিংটা হয় এফ এম স্টেশনে বারবার বাজিয়ে সেটাকে সুপরিচিত করে তোলার মাধ্যমে। মুম্বইয়ের গানের বাজারে এই ফর্মুলা অনেক আগেই প্রয়োগ করা হয়েছে। বাণিজ্যিক ভাবে সেটা সফলও হয়েছে। শ্রোতারা কোন গান শুনবেন, অর্থের জোরে সেটা ঠিক করে দিচ্ছেন অর্থবান প্রোডিউসাররা। ফলে তাঁদের প্রযোজনা করা ফিল্মের গানই বারবার বাজছে রেডিও স্টেশনে। এবার বোধহয় কলকাতার পালা। আস্তে আস্তে কলকাতার রেডিও স্টেশনগুলোও ফিল্মের প্রোডিউসারদের হাতের পুতুল হয়ে যাবে। তখন ইচ্ছে না থাকলেও আমাদের বাংলা ব্যান্ড বা কবীর সুমনের গান না বাজিয়ে, যতই বলো আমায় বোকা ভোলা, কাল হবি তুই আমার কোকাকোলা— জাতীয় গান বাজাতে হবে।’ একটু খেয়াল করলেই দেখা যাবে, কলকাতায় একটা রেডিও স্টেশন ইতিমধ্যেই ১০০ শতাংশ হিন্দি গান বাজাতে শুরু করেছে। ১০০ শতাংশ হিন্দি গান— অর্থাৎ কলকাতার বুকে ব্যবসা করতে নেমেও একটিও বাংলা গান প্লে-লিস্টে না রাখার সিদ্ধান্ত! বাংলা গানকে ব্রাত্য করে দেওয়ার এই প্রচেষ্টা কতটা সমর্থনযোগ্য, সে বিচার শ্রোতারাই করবেন। তবে মজার তথ্য হচ্ছে, এই স্টেশনগুলোই যখন স্বাধীনতা দিবস উদ্যাপন করতে একটি লাইভ শো-র আয়োজন করে, তখন ডাক পড়ে সেই প্লে-লিস্টে ব্রাত্য থাকা বাংলা ব্যান্ডগুলোরই। তা হলে ব্যাপারটা কী দাঁড়াল? দাঁড়াল এই যে, ফসিলস, ক্যাকটাস, চন্দ্রবিন্দুদের গান অনুষ্ঠানে বাজানো যায় না। কিন্তু তাদের আয়োজন করা লাইভ–শো সুপারহিট করতে বাংলা ব্যান্ডেরই শরণাপন্ন হতে হয়। এরপরেও যখন কোনও এফ এম চ্যানেলের প্রতিনিধি বলে দেন, ‘বাংলা ব্যান্ড জনপ্রিয়তা হারিয়েছে’, তখন বিষয়টা ‘ধাঁধার চেয়েও জটিল’ বলেই মনে হয়। স্টেজ শো-তে আছি কিন্তু প্লে-লিস্টে নেই! বাংলা ব্যান্ড যদি জনপ্রিয়তাই হারিয়ে থাকে, তা হলে লোক টানতে নিজেদের আয়োজন করা শো-তে বাংলা ব্যান্ডকে ডাকা কেন? তাদের দিয়েই সেই শো-র থিম সং বানানো কেন? এই রহস্যের সমাধান করবে কে? </span><br />
<span style="font-size: large;">পরিস্থিতি দেখে কিছুটা আশাহত ‘ফকিরা’ ব্যান্ডের লিড ভোকালিস্ট এবং বাংলা ফিল্মে প্লে-ব্যাকের পরিচিত মুখ তিমির বিশ্বাস। তিনি বলছিলেন, ‘গোটা ভারতেই গানবাজনার বাজারটা পাল্টে গিয়েছে। শুধু বাংলা নয়, হিন্দি ব্যান্ড এবং সোলো অ্যালবামের জগতেও ছবিটা একই রকম। মিউজিকের গতিবিধিটাও ফিল্ম প্রোডিউসাররাই ঠিক করে দিচ্ছেন। টাকার লড়াইয়ে ওই প্রোডিউসারদের সঙ্গে টক্কর দেওয়ার ক্ষমতা প্রায় কোনও ব্যান্ড বা সোলো গায়কেরই নেই।’ তিমিরের সুরেই মুখ খুলেছেন হিন্দি ব্যান্ড ‘ইউফোরিয়া’-র লিড ভোকালিস্ট পলাশ সেন। ‘ধুম’, ‘মায়েরি’, ‘অব না যা’-র মতো একাধিক সুপারহিট গান উপহার দেওয়া গায়ক কিছুদিন আগেই ফেসবুকে একটি ভিডিও পোস্ট করেছেন। যেখানে মুম্বইয়ের বাজারে ফিল্ম মিউজিকের দাপটে কীভাবে ব্যান্ডগুলোকে কোণঠাসা করে রেখে দেওয়া হয়েছে, সেটা নিয়ে খুল্লামখুল্লা ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন তিনি। কলকাতার ব্যান্ডগুলোও পলাশের সঙ্গে একমত। তারাও বলছে, মুম্বই হোক বা কলকাতা— অর্থশক্তির কাছে তাঁদের হার মানতে হচ্ছে।</span><br />
<span style="font-size: large;">চ্যানেল এবং এফ এম স্টেশনগুলোকে ব্যান্ডের গান না চালানো নিয়ে প্রশ্ন করলে, যে জবাবটা তারা দেয়, সেটা হল ব্যান্ডের গান চিৎকার, চেঁচামেচিতে ভরা। সত্যিই কি তাই? উদাহরণ হিসেবে টানা যাক উগ্রতার ‘অভিযোগে’ সবচেয়ে বেশি অভিযুক্ত ফসিল্সের নাম। ‘চক্রব্যূহ’-র মতো কড়াপাকের গান রয়েছে ফসিল্সের ঝুলিতে। আজ থেকে বছর দশেক আগেও কিন্তু সেগুলো এফ এম-এর প্লে লিস্টে নিয়মিত বাজত। লোকে তো শুনতও। সেই ফসিল্সের হাত ধরেই কিন্তু বাংলা ব্যান্ডে ‘মহাকাশ’-এর মতো গানও এসেছে। যা চরম ব্যাতিক্রমী একটি কম্পোজিশন। মজা হচ্ছে, ফসিলসের এবং অন্য ব্যান্ডগুলোর মূলধারার উগ্র গান যেভাবে পৌঁছেছে, নতুন এবং ভিন্নধারার গান কিন্তু পৌঁছয়নি। বলা ভাল পৌঁছে দেওয়া হয়নি। ফলে বঞ্চিত হয়েছেন এফ এম এবং চ্যানেল নির্ভর শ্রোতারাই। এফ এম এবং চ্যানেলের ‘দাদাগিরি’–র বিষয়টা আরও বাস্তব উদাহরণ দিয়ে বুঝিয়ে দিলেন ‘লক্ষ্মীছাড়া’ ব্যান্ডের ড্রামার এবং মহীনের ঘোড়াগুলির গৌতম চট্টোপাধ্যায়ের ছেলে গৌরব। তিনি বলছিলেন, ‘বাংলা ফিল্মের রমরমার বাজারে এই মুহূর্তে সবচেয়ে ‘হিট’ গায়ক-সঙ্গীত পরিচালক অনুপম রায়। তাঁর ফিল্মের গানগুলো যে সুপারহিট সেটা নিয়ে কোনও সন্দেহ নেই। পাশাপাশি এটাও প্রশ্ন, অনুপমের নন-ফিল্ম গানগুলো কি ততটা প্রচার পেয়েছে?’ গৌরবের ইঙ্গিত স্পষ্টতই অনুপমের ‘বাক্যবাগীশ’, ‘দূরবিনে চোখ রাখব না’ এবং ‘দ্বিতীয় পুরুষ’-এর দিকে। খোলামেলা ভাবে গৌরব প্রশ্ন তুলে দিলেন, ‘অনুপম ভাল গান বানাচ্ছে না এমন তো নয়। তা হলে কোন ম্যাজিকে অনুপমের ফিল্মের গানগুলো লোকের মুখে মুখে ঘুরছে, অন্যদিকে ততটা হিট নয় ওর বেসিক অ্যালবামের গানগুলো?’ তর্কের খাতিরে ধরে নেওয়া যেতেই পারে, হয়ত গুণগত মানের বিচারে ‘আমাকে আমার মতো থাকতে দাও’— এর মতো ফিল্মি গানের তুলনায় ‘দ্বিতীয় পুরুষ’ অ্যালবামের ‘রাতপোশাক’-এর গুণগত মান খারাপ। তা হলে প্রশ্ন হচ্ছে, কেন লাইভ শো-তে অনুপম ‘রাতপোশাক’ গাইতে শুরু করলে হাততালিতে ফেটে পড়ে অডিটোরিয়াম? ফসিলসের অফিসিয়াল ফ্যান ক্লাব ‘ফসিলস ফোর্স’। সেই ফ্যান ক্লাবের সক্রিয় সদস্য অর্পণ মুখোপাধ্যায় বলছিলেন, ‘যদি কেউ বলেন বাংলা ব্যান্ডের জনপ্রিয়তা কমে গিয়েছে, তা হলে তিনি ভুল বলছেন। কারণ আমরা বিভিন্ন ব্যান্ডের শো দেখতে যাই, সেখানে কিন্তু দর্শক- শ্রোতার ভিড়ই আমাদের চোখে পড়ে। ব্যান্ডের জনপ্রিয়তা কমছে বলে যাঁরা প্রশ্ন তুলছেন, তাঁরা শেষ কবে বাংলা ব্যান্ডের শো-তে গিয়েছেন? শেষ কটা বাংলা ব্যান্ডের গান শুনেছেন? সমালোচনা করার আগে অন্তত পাঁচটা নতুন-পুরনো ব্যান্ডের গান শুনে এবং লাইভ–শো দেখে আসাটা উচিত নয় কি? সেটা না দেখে-শুনেই যদি কেউ সমালোচনা করতে বসেন, তা হলে সেটা দুর্ভাগ্যজনক।’ শুধু তাই নয়, গত ১৩ আগস্ট স্বাধীনতা দিবসের আগে ফসিলস, চন্দ্রবিন্দুদের নিয়ে যে কনসার্ট আয়োজন করেছিল একটি এফ এম স্টেশন, সেখানে প্রত্যাশার প্রায় দ্বিগুণ সংখ্যক দর্শক এসেছিলেন। ঢুকতেই দেওয়া যায়নি সকলকে। বাংলা ব্যান্ডের জন্য শ্রোতা যদি নাই থাকেন, তা হলে শো-তে ঢোকার লাইনে যাঁরা তিন ঘণ্টা ধরে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করেও ফিরে গেলেন, তাঁরা কারা?</span><br />
<span style="font-size: large;">বাংলায় সর্বাধিক জনপ্রিয় মিউজিক চ্যানেলটি পরিচিতি পেয়েছিল বাংলা ব্যান্ডের হাত ধরেই। ২০০৬ এবং ২০০৭ সালে ‘ব্যান্ড-এ-মাতরম্’ এবং ‘ব্যান্ড-এ-মাতরম্ ২’ নামে ওই ‘ব্যান্ড ট্যালেন্ট হান্ট’ শো-তে অংশ নিয়েছিল প্রায় দু’শোরও বেশি ব্যান্ড। সেখান থেকেই উঠে এসেছিল ঈশান, পৃথিবী, মিসিং লিঙ্কের মতো শক্তিশালী ব্যান্ড। সুপারহিট হওয়া সত্ত্বেও কেন তৃতীয় বছরে সেই শো বন্ধ হয়ে গেল, সেটা বলতে পারেন না কেউই। যে সদ্যোজাত চ্যানেল সেই ‘ব্যান্ড-এ-মাতরম্’–কে হাতিয়ার করে রাতারাতি বিখ্যাত হয়ে গেল, সেখানে রমরমিয়ে বাজে বিশেষ একটি প্রোডাকশন হাউসের ফিল্মের গান। কট্টর ব্যান্ডভক্তদের মতে, এটা স্রেফ বেইমানি। তাঁরা বলছেন, ‘যে ঘরানার গানবাজনাকে হাতিয়ার করে ওই চ্যানেলগুলো বিখ্যাত হল, আজ সেই ব্যান্ড মিউজিককেই ঝেড়ে ফেলেছে তারা।’</span><br />
<span style="font-size: large;">আর বাংলার জনপ্রিয়তম ব্যান্ড ফসিল্স কী বলছে? রূপম ইসলামের আক্ষেপ, ‘নতুন শিল্পীদের উঠে আসার রাস্তা ক্রমশ বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। প্রায় কোনও প্ল্যাটফর্মই নেই। কেউ যদি কপালগুণে কোনও পরিচালকের নজরে পড়ে যায় তা হলেই শুধু নতুন শিল্পীর উঠে আসার জায়গা আছে।’ রূপম বলছিলেন, ‘রেডিও এবং টেলিভিশন চ্যানেলের স্লট পয়সা দিয়ে কিনে নেওয়া হচ্ছে। কলকাতার বাজারে এক বা দু’জন ব্যক্তি সেই স্লটগুলো কিনে নেন।’ আর ব্যান্ডের জনপ্রিয়তা কমার তত্ত্বও ফুৎকারে উড়িয়ে দিচ্ছেন রূপম। তিনি বলছেন, ‘২০০৩ থেকে বাংলা গানবাজনার জগতে সবচেয়ে বেশি পারিশ্রমিক একটি বাংলা ব্যান্ডই পায়। এখনও সেই ছবি বদলায়নি।’ রূপমের ইঙ্গিত স্পষ্টতই তাঁর নিজের ব্যান্ড ফসিল্সের দিকে। তাঁদের লাইভ শো-তে উপচে পড়া ভিড়ও কিন্তু প্রমাণ করে দেয় বাংলা ব্যান্ড সচেতন শ্রোতাদের কাছে এখনও সমান জনপ্রিয়। </span><br />
<span style="font-size: large;">কথায় কথায় রূপম জানালেন, স্লট কিনে শ্রোতাদের যে জোর করে শুধুমাত্র ফিল্ম মিউজিক শোনানোর ফন্দি আঁটা হচ্ছে, এটা কোনও কষ্টকল্পিত ধারণা নয়। তার প্রমাণও আছে। কী সেই প্রমাণ? নতুন– পুরনো সমস্ত বাংলা ব্যান্ডের কাজ সাধারণ মানুষের মধ্যে পৌঁছে দিতে রূপমের সম্পাদনায় প্রকাশিত হয় ‘বাংলা রক ম্যাগাজিন’। সম্প্রতি সেই পত্রিকার এক প্রতিবেদনে ফাঁস হয়েছে চমকে দেওয়ার মতো পরিসংখ্যান। বাংলা রক ম্যাগাজিন জানাচ্ছে, রেডিও সমীক্ষাকারী সংস্থা এয়ার চেক ইন্ডিয়ার হিসেব অনুযায়ী, ২০১৫ সালের ১১ মে থেকে ১৮ মে পর্যন্ত সাত দিনে শহরের সবকটা এফ এম চ্যানেলে মোট ১৯,০০০-এর বেশি গান বেজেছে। এর মধ্যে ৬৪ শতাংশ হিন্দি গান, ৩৩% বাংলা গান, ২% ভক্তিমূলক এবং ১% ইংরেজি গান। খোদ কলকাতার বুকে রেডিও স্টেশনগুলোতেই বাংলা গানের চেয়ে প্রায় দ্বিগুণ সংখ্যক হিন্দি গান বাজানো হয়। তারমধ্যে একই গান বারংবার বাজানোর ঘটনাও আছে। রেডিও ব্যবসায় যাকে বলে হ্যামারিং থিওরি। অর্থাৎ কোনও একটা গানকে বারবার শুনিয়ে, জোর করে শ্রোতাদের মগজে গেঁথে দেওয়া। কোনও খারাপ গানও সকাল-দুপুর-রাত প্রতিদিন নিয়মিত বাজানো হলে, একটা নির্দিষ্ট সময় পর মানুষ সেই গান গুনগুন করতে বাধ্য। </span><br />
<span style="font-size: large;">এবার প্রশ্ন হচ্ছে প্রতিদিন, নিয়মিত মানে কী? এমন অনেক গান আছে, যেগুলো এক সপ্তাহে ২০০-৩০০ বার বেজেছে। একটা সিনেমার গানকে এই সাত দিনে সমস্ত এফ এম চ্যানেলে বাজানো হয়েছে ৩৮০ বার, প্রতিদিন গড়ে ৫৪ বারেরও বেশি। মানে গড়ে ঘণ্টায় আড়াইবারেরও বেশি! গান হিট করানোর জন্য এই হ্যামারিং থিওরি যে মোক্ষম দাওয়াই, সেটা মেনে নিচ্ছেন মনোবিদরাও। মনোরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. অম্লানকুসুম জানা বলছেন, ‘আমাদের অভিজ্ঞতা থেকে দেখেছি, কোনও গান বারবার চালালে একটা সময়ের পরে লোকে নিজে থেকেই সেটা গুনগুন করতে থাকে। গানটা একটা অভ্যাসে দাঁড়িয়ে যায়। খুব ভাল গান একবার শুনলেই ভাল লেগে যায়। তেমনই খারাপ বা মাঝারি গান ভাল লাগানোর জন্য বারবার চালাতে হয়। পাশাপাশি সেটা বেশি লোকের কাছেও পৌঁছে যায়।’ জনপ্রিয় প্রোগ্রেসিভ রক ব্যান্ড ‘ঈশান’-এর ভোকালিস্ট সায়নও বলছিলেন, ‘গানকে হিট করানোর ক্ষেত্রে এই হ্যামারিং থিওরি খুবই কার্যকর।’</span><br />
<span style="font-size: large;">এখন প্রশ্ন হচ্ছে, এই মুহূর্তে কি নতুন ভাল বাংলা গান তৈরি করছে না ব্যান্ডগুলো? নাকি সেগুলো শোনার অধিকার নেই শ্রোতাদের। ধরে নেওয়া যাক সেই অনুপম রায়ের কথাই। কিছুদিন আগেই অনুপম এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন এক নতুন গীতিকার-গায়কের কথা। প্রাঞ্জল দাস। ‘ব্যাড ট্রিপ’ ব্যান্ডের এই লিড ভোকালিস্টকে অনুপম চিহ্নিত করেছিলেন অন্যতম সেরা প্রতিভাবান হিসেবে। কিংবা সুদীপ্ত দাস। কিছুদিন আগে মুক্তি পাওয়া ফিল্ম ‘নকশাল’-এ সুদীপ্তর গলা শোনা গিয়েছে। গতবছর একটি শো-তে রূপম ঘোষণা করে দিয়েছেন, ভবিষ্যতের বাংলা গানের সেরা মুখ হওয়ার মশলা সুদীপ্তর কলম আর গলায় আছে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, প্রাঞ্জল-সুদীপ্তদের মতো প্রতিভাবান আরও যাঁরা, তাঁদের গান শোনার জন্য তো কোনও রাস্তাই খোলা থাকছে না। রূপম-অনুপমরা যাঁদের মধ্যে ভবিষ্যতের সেরা হওয়ার উপাদান পাচ্ছেন, সেই মুখগুলো কি এতটাই ফেলনা? একইভাবে আড়ালে থেকে যাচ্ছে, ‘শুঁয়োপোকা’, ‘রোড রোলার’, ‘ব্যাড ট্রিপ’, ‘ভারতবর্ষ’-র মতো ব্যান্ডগুলো। </span><br />
<span style="font-size: large;">এই পরিস্থিতিতে লড়ছে একা ‘রেডিও বাংলা রক’। এই ইন্টারনেট রেডিও স্টেশনটি নিয়ম করে বাংলা ব্যান্ড এবং সোলো শিল্পীদের গান বাজিয়ে যাচ্ছে। সেখানে বিখ্যাত থেকে কম খ্যাতিসম্পন্ন— বাদ পড়ছে না কারও গানই। ভাল লাগলে শুনুন। জোর করে চাপিয়ে দেওয়ার বাজারি ফর্মুলায় নিজেদের জড়িয়ে ফেলেনি তারা। পাশাপাশি, সামান্য হলেও আশার কথা এই যে, কিছুটা হলেও গত তিন-চার বছরে ফকিরা কিংবা এলিয়েনজের মতো ব্যান্ড কিন্তু জনপ্রিয়তার শিখরে উঠছে। ফকিরার প্রথম অ্যালবাম ‘ইতরপনা’ ইতিমধ্যেই সুপারহিট! মন্দার বাজারেও রমরমিয়ে বিক্রি হয়েছে। কিংবা ধরা যাক এলিয়েনজের নতুন অ্যালবাম ‘জরিমানা’। ব্যান্ডের ঠান্ডা বাজারেও কিন্তু ‘জরিমানা’ ভালই বিক্রি হয়েছে। এই অ্যালবামে ‘ব্যাখ্যা হয় না’, ‘আজ কোথাও’-এর মতো গানগুলো নতুন করে আশা জাগাচ্ছে। খুব প্রত্যাশিতভাবেই কিন্তু আবারও সেই প্রশ্নটা থেকেই যাচ্ছে। কেন ফকিরার ‘নিজামুদ্দিন’ কিংবা এলিয়েনজের ‘জরিমানা’ এফ এম-এ শোনা যাচ্ছে না? জবাব পাওয়া যাচ্ছে না। কারণ, কলকাতার যে কোনও এফ এম স্টেশনের সঙ্গে যোগাযোগ করলেই তারা প্রসঙ্গ এড়িয়ে যাচ্ছে। সাফ বলে দিচ্ছে, কী ধরনের গান বাজবে, সেগুলো এখানে ঠিক হয় না। মার্কেট পলিসি সদর দপ্তর থেকে ঠিক হয়ে আসে। সদর দপ্তর অর্থাৎ মুম্বই, হায়দরাবাদ, দিল্লির মতো শহর। বাঙালির কান, বাঙালির গান আর নিজের হাতে নেই। কেউ কেউ রসিকতার সুরে বলছেন, দাউদ ইব্রাহিম যেমন করাচিতে বসে মুম্বইকে নিয়ন্ত্রণ করে, সেরকমই ‘মাফিয়া মিডিয়া’ দেশের অন্য শহর থেকে দাপটের সঙ্গে ছড়ি ঘোরাচ্ছে কলকাতার গানপ্রেমীদের ওপরে। </span><br />
<span style="font-size: large;">ব্যক্তিগত পরিচিতির সুবাদে এখনও কথা, দেখা, আড্ডা হয় বাংলা ব্যান্ড-উৎসাহীদের সঙ্গে। দু-একটা আলোচনার পরেই কথায় কথায় উঠেও আসে ব্যান্ডের স্বর্ণযুগের কথা। সঙ্গে সঙ্গেই জ্বলজ্বল করে ওঠে তাঁদের কারও কারও চোখ। স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে নড়েচড়ে বসেন তাঁরা। বলতে শুরু করেন, ‘সে এক সময় ছিল বটে...!’ </span><br />
<span style="font-size: large;"><br /></span>
<span style="font-size: large;">ঋণ: বাংলা রক ম্যাগাজিন, সিদ্ধার্থ চক্রবর্তী</span><br />
<!-- Go to www.addthis.com/dashboard to customize your tools -->
<br />
<div class="addthis_native_toolbox">
</div>
</div>
Arifur Rahmanhttp://www.blogger.com/profile/14950653686789739208noreply@blogger.comtag:blogger.com,1999:blog-7539521407907917558.post-35903883385981175662016-07-20T14:27:00.000-07:002016-07-20T14:27:00.040-07:00তরুণ শিল্পীদের কাছে শিখেছেন আইয়ুব বাচ্চু<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgdieKzglfc_V53T9T3BN7AykQMA-tZG2CC8OAVlqOhd5GwP8OnD5ZYuzrEvkmtWh5XcJLp8s3sQ82_wFBGCmerwsKWn0UVrT8LqpQkS_sRTTKzwYXsRpYF0VpEGO5-NQ6Th6gVbILkOcs/s1600/bacchu.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgdieKzglfc_V53T9T3BN7AykQMA-tZG2CC8OAVlqOhd5GwP8OnD5ZYuzrEvkmtWh5XcJLp8s3sQ82_wFBGCmerwsKWn0UVrT8LqpQkS_sRTTKzwYXsRpYF0VpEGO5-NQ6Th6gVbILkOcs/s1600/bacchu.jpg" /></a></div>
<span style="font-size: large;">‘ওদের গানের বিচার করার ক্ষমতা হয়তো আমার নেই। বরং আমি ওদের গান শুনেছি, ওদের কাছ থেকে শিখেছি।’ বললেন জনপ্রিয় ব্যান্ডতারকা আইয়ুব বাচ্চু। তিনি চ্যানেল আইয়ের লোকসংগীতশিল্পী অন্বেষণমূলক রিয়্যালিটি শো ‘আড়ং ডেইরি-চ্যানেল আই বাংলার গান’ প্রতিযোগিতার মূল বিচারকের দায়িত্ব পালন করেছেন। বিচারক হিসেবে দায়িত্ব পালন করে নিজেকে সৌভাগ্যবান মনে করা এ শিল্পী বলেন, ‘গান শোনার একটা ভালো সুযোগ ছিল এটি।’</span><br />
<span style="font-size: large;"><br /></span>
<span style="font-size: large;">আজ রোববার দুপুরে প্রতিযোগিতা চূড়ান্ত পর্বের ঘোষণার সংবাদ সম্মেলনে এমন বিনয় প্রকাশ করলেন বিশিষ্ট এ ব্যান্ডশিল্পী। নবীন শিল্পী ব্যান্ড সেরা সাত প্রতিযোগীকে নিয়ে ২২ জুলাই শুক্রবার অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। মিরপুরের শহীদ সোহরাওয়ার্দী ইনডোর স্টেডিয়াম মিরপুরে ওই দিন সন্ধ্যা সাড়ে সাতটায় বসবে এ উৎসব। তেজগাঁওয়ের চ্যানেল আই কার্যালয়ে রোববার সংবাদ সম্মেলন করে এসব তথ্য জানানো হয়। </span><br />
<span style="font-size: large;"><br /></span>
<span style="font-size: large;">সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন চ্যানেল আইয়ের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফরিদুর রেজা সাগর, ব্র্যাক ডেইরি অ্যান্ড ফুড এন্টার প্রাইজেসের পরিচালক তৌফিকুর রহমান, প্রতিযোগিতার প্রধান দুই বিচারক বরেণ্য কণ্ঠশিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা ও ব্যান্ড তারকা আইয়ুব বাচ্চু। প্রতিযোগীদের নিয়ে নিজেদের অভিমত জানান বিশিষ্ট লোকসংগীতশিল্পী ইন্দ্রমোহন রাজবংশী, আকরামুল ইসলাম। অনুষ্ঠেয় মহা উৎসবের কিছু পরিকল্পনার কথা জানান প্রতিযোগিতার পরিচালক ইজাজ খান।</span><br />
<div class="addthis_native_toolbox">
</div>
Anonymoushttp://www.blogger.com/profile/03760754386803554094noreply@blogger.comtag:blogger.com,1999:blog-7539521407907917558.post-83621497601665635552016-07-20T14:20:00.001-07:002016-07-20T14:20:24.195-07:00মেঘে মেঘে তোমার নাম লিখে ঝরিয়েছি<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgFISOd3zMGgKOq5645hTeXQ8GemWKito2jzGdHUVPNm-CNVITPmuwYZYB38iSLlUy27xP99LrV7m6VwysDWTXTYsgbl7DxdQCxMrQRZZtaeLUMgee-U-Gv6-BZKaPkhDwVEFwEizfpehY/s1600/sinha.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgFISOd3zMGgKOq5645hTeXQ8GemWKito2jzGdHUVPNm-CNVITPmuwYZYB38iSLlUy27xP99LrV7m6VwysDWTXTYsgbl7DxdQCxMrQRZZtaeLUMgee-U-Gv6-BZKaPkhDwVEFwEizfpehY/s1600/sinha.jpg" /></a></div>
<span style="font-size: large;">‘আমি মেঘে মেঘে তোমার নাম লিখে ঝরিয়েছি/ কে বলে শ্রাবণ/ কে বলে আষাঢ়/ আমি জানি জানি জানি সে তোমারই হাহাকার’। চমৎকার রোমান্টিক এ গানের কথাগুলো লিখেছেন নাট্যকার ও নির্দেশক শুভাশিস সিনহা। গেয়েছেন তারই বড় বোন শর্মিলা সিনহা।</span><br />
<span style="font-size: large;">গানের ভুবনে শর্মিলা সিনহার বিচরণ ছোটবেলা থেকেই । ছায়ানট এবং বিভিন্ন ওস্তাদের কাছে নিয়েছেন গানের তালিম। প্রায় ২০ বছর ধরে দেশের অন্যতম নাট্য সংগঠন মণিপুরি থিয়েটারের সংগীত নির্দেশক ও সংগীতশিল্পী হিসেবে কাজ করছেন তিনি। এবারই প্রথম নিজের গাওয়া একটি গান অনলাইনে প্রকাশ করলেন এ শিল্পী।</span><br />
<span style="font-size: large;">শুভাশিস সিনহার লেখা ও সুরে ‘আমি মেঘে মেঘে’ শিরোনামের এ গানটিতে কণ্ঠ দিয়েছেন শর্মিলা সিনহা। রাজধানীর একটি স্টুডিওতে গানটির কণ্ঠধারণ করা হয়। গানটির সংগীতায়োজনে করেছেন নির্ঝর চৌধুরী ও রোকন ইমন। সম্প্রতি গানটি অনলাইনে প্রকাশ করা হয়েছে।</span><br />
<span style="font-size: large;">নিজের একক অ্যালবাম প্রকাশ করার পরিকল্পনার কথা জানিয়ে শর্মিলা সিনহা বলেন, ‘এরই মধ্যে একক অ্যালবাম প্রকাশের কাজ শুরু হয়েছে। আমি মেঘে মেঘে গানটিও একক অ্যালবামে থাকবে। এ ছাড়া আরও কিছু গান তৈরি হচ্ছে অ্যালবামের জন্য। সব কটিই শুভাশিস সিনহার লেখা ও সুর করা।’</span><br />
<span style="font-size: large;">শর্মিলা সিনহা মণিপুরি থিয়েটারের অন্যতম সদস্য। এ দলটির বেশির ভাগ নাটকেরই সংগীতশিল্পী তিনি।</span><br />
<!-- Go to www.addthis.com/dashboard to customize your tools -->
<div class="addthis_native_toolbox">
</div>
Anonymoushttp://www.blogger.com/profile/03760754386803554094noreply@blogger.comtag:blogger.com,1999:blog-7539521407907917558.post-85469352556920237782016-07-20T14:17:00.000-07:002016-07-20T14:17:37.556-07:00নজরুলের গান নিয়ে সুবীর নন্দী<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhhvQ4jyT40V8IAeHs1zX7JgJT0Qibsd0m9jxMu1zKmRv40SUTjQ9Fj8r7g2O-SpnWov5Yfjy4ZklRbs0NgnvosuHTubKFPeAKnbLImKy2BkT5uNcaQdSq70aQti9G76iqy2S5WHDtb_Vw/s1600/Subir-Da.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" height="415" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhhvQ4jyT40V8IAeHs1zX7JgJT0Qibsd0m9jxMu1zKmRv40SUTjQ9Fj8r7g2O-SpnWov5Yfjy4ZklRbs0NgnvosuHTubKFPeAKnbLImKy2BkT5uNcaQdSq70aQti9G76iqy2S5WHDtb_Vw/s640/Subir-Da.jpg" width="640" /></a></div>
<span style="font-size: large;">প্রথমবারের মতো নজরুলের গানের অ্যালবাম করছেন শিল্পী সুবীর নন্দী। ইতিমধ্যেই অ্যালবামের কাজ শেষ হয়েছে। কাজী নজরুল ইসলামের গান নিয়ে সাজানো এই অ্যালবামে সুবীর নন্দীর সঙ্গে গেয়েছেন শিল্পী ছন্দা চক্রবর্তী। বদরুল আলমের সংগীতায়োজনে ‘মোরা ছিনু একেলা’ শিরোনামের এই অ্যালবামটি ঈদের পরেই বাজারে আসবে গীতাঞ্জলির ব্যানারে।</span><br />
<span style="font-size: large;">নজরুলের গান গাওয়ার প্রসঙ্গ ধরেই সুবীর নন্দী বলেন, ‘আসলে আমি ছিলাম নজরুলসংগীতের শিল্পী। ১৯৬২ সালে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান সংগীত সম্মেলনে নজরুলসংগীত গেয়ে প্রথম হয়েছিলেন রেবেকা সুলতানা। আর আমি দ্বিতীয় হয়েছিলাম। বাংলাদেশ বেতারেও ১৯৭৪ সাল থেকে আমি নজরুল ও আধুনিক গানের তালিকাভুক্ত শিল্পী। পরে আধুনিক গানে নিয়মিত হলেও নজরুলের গানের প্রতি একটা দায়বদ্ধতা ছিল।’ তিনি বলেন, ‘এই অ্যালবামটি করার বিষয়ে একজনের কথা না বললেই নয়; তিনি সুধীন দাশ। সব সময় দেখা হলেই তিনি আমাকে বলতেন, “সুবীর, নজরুলের গানটা গাও। তোমার গলায় নজরুলের গানটা ভালো যাবে।” সব ধরনের গান তো গাইলাম, তাই মনে হলো, আমি যেহেতু নজরুলের গান গাইতাম, তা–ই করা উচিত।’</span><br />
<span style="font-size: large;">সুবীর নন্দী আরও বলেন, ‘অ্যালবামটি করার আগে প্রস্তুতিটাও সেভাবেই নিয়েছি। পুরো অ্যালবামের গানগুলো নির্বাচন, সুর, গায়কি—এসবই সুধীন দাশের তত্ত্বাবধানে হয়েছে।’</span><br />
<span style="font-size: large;">অ্যালবামে দুটি দ্বৈত ও দুই শিল্পীর চারটি করে আটটি একক গান রয়েছে। গানগুলো হলো ‘মোরা আর জনমের হংসমিথুন ছিলাম’, ‘মোরা ছিনু একেলা হইনু দুজন’, ‘সন্ধ্যা গোধূলি লগন’, ‘আনারকলি’, ‘সেদিন ছিল কি গোধূলি লগন’, তোমারে আমি চাহিয়াছি প্রিয়’, ‘নিশি পবন’, ‘কে তুমি দূরের সাথী, ‘চোখের নেশার ভালোবাসা’, ‘বলেছিলে তুমি তীর্থে আসিবে’।</span><br />
<!-- Go to www.addthis.com/dashboard to customize your tools -->
<div class="addthis_native_toolbox">
</div>
Anonymoushttp://www.blogger.com/profile/03760754386803554094noreply@blogger.comtag:blogger.com,1999:blog-7539521407907917558.post-7220742906945055812016-05-16T16:15:00.003-07:002016-05-16T16:15:56.833-07:00মুঠোফোনে ‘তুমি আর আমি’<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEh9BZcXpapAP8IiHSiZGX2dNrRAsVjzUgPMbh2uIst_HHTOZfhGAnqhCaydKzTZGtPYzAcf9e0DlPAlKA_FLE-xx8XJR-vsr4mrsP4CAgRsmlEumnFNvkjyGfHIlMOvdkt2TxBghnRkGk0/s1600/4.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" height="358" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEh9BZcXpapAP8IiHSiZGX2dNrRAsVjzUgPMbh2uIst_HHTOZfhGAnqhCaydKzTZGtPYzAcf9e0DlPAlKA_FLE-xx8XJR-vsr4mrsP4CAgRsmlEumnFNvkjyGfHIlMOvdkt2TxBghnRkGk0/s640/4.jpg" width="640" /></a></div>
<span style="font-size: large;">সংগীতশিল্পী এলিটা ও কিশোরের নতুন অ্যালবাম ‘তুমি আর আমি’ শোনা যাবে মুঠোফোনের মাধ্যমে। প্রযোজনা-পরিবেশনা প্রতিষ্ঠান সিএমভি’র ব্যানারে তৈরি এ অ্যালবামটি আজ রবিবার ডিজিটালি মুক্তি পেয়েছে ‘জিপি মিউজিক’ অ্যাপস-এ।</span><br />
<span style="font-size: large;">অ্যালবামটি সাজানো হয়েছে বেশ কিছু দ্বৈত রোমান্টিক কথার মেলো-রক গান দিয়ে। গান লিখেছেনও দু’জন গীতিকবি কবির বকুল এবং সোমেশ্বর অলি। অ্যালবামে প্রকাশিত গানগুলোর শিরোনাম হলো, ‘এখনও তোমার নামে’, ‘রাতের চেয়ে’, ‘ওপারে তো বইছে বাতাস’, ‘একা বোকা চাঁদ’, ‘একটাই তুমি’ এবং ‘এমনি একটা প্রেমে’।</span><br />
<span style="font-size: large;">অ্যালবামের সবগুলো গানের সুর-সংগীতায়োজন করেছেন কিশোর নিজেই। পুর্ণাঙ্গভাবে বাজারে পাওয়া যাবে খুব তাড়াতাড়ি। এছাড়া বেশ কিছু গানের মিউজিক ভিডিও তৈরির কাজও চলছে।</span><br />
<span style="font-size: large;"><br /></span>
<span style="font-size: large;">অ্যালবামটি প্রসঙ্গে সংগীতশিল্পী এলিটা বলেন, ‘গানগুলোর মধ্যে এক ধরনের স্মৃতিকাতরতা আছে। কথা-সুর-সংগীত মিলিয়ে একটা ফেলে আসা স্মৃতির আভাস পাওয়া যায়।’</span><br />
<span style="font-size: large;">প্রথমবারের মত এলিটার সঙ্গে অ্যালবাম প্রকাশের অনুভূতি প্রসঙ্গে কিশোর বলেন, ‘এলিটা আপুর গায়কী দারুণ। উনি গানটি বুঝে গান। তার সঙ্গে গেয়ে ভালো লেগেছে। শ্রোতাদেরও ভালো লাগবে এটা আমার বিশ্বাস।’</span><br />
<!-- Go to www.addthis.com/dashboard to customize your tools -->
<div class="addthis_native_toolbox">
</div>
</div>
Arifur Rahmanhttp://www.blogger.com/profile/14950653686789739208noreply@blogger.comtag:blogger.com,1999:blog-7539521407907917558.post-86516670736155715852016-05-16T16:13:00.001-07:002016-05-16T16:13:20.923-07:00ক্ষমা চেয়েছেন অ্যাজালিয়া<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEi7hXZTtuT8g5kkV3S16q3vHJF9lF-NfDdiIPzNBNyAWY4gZktoAvEGkwbe9LCq6O96bDgiNgR63rwTik1n8IslNphr4LA7v8R1Z8STbht8NyCVRj34mtqqRGAHAbz1lyLGRBCcfQgVPEQ/s1600/Azealia_Banks.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" height="358" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEi7hXZTtuT8g5kkV3S16q3vHJF9lF-NfDdiIPzNBNyAWY4gZktoAvEGkwbe9LCq6O96bDgiNgR63rwTik1n8IslNphr4LA7v8R1Z8STbht8NyCVRj34mtqqRGAHAbz1lyLGRBCcfQgVPEQ/s640/Azealia_Banks.jpg" width="640" /></a></div>
<span style="font-size: large;">বর্ণবাদী মন্তব্য করে টুইটার অ্যাকাউন্ট খুইয়েছেন শিল্পী অ্যাজালিয়া ব্যাংকস। শুধু তাই-ই নয়, সংগীতপ্রেমীরাও চটেছেন এই আফ্রো-আমেরিকান শিল্পীর ওপর। নিজের মন্তব্যের জন্য গত শনিবার মাঝরাতে ইনস্টাগ্রামে ক্ষমা চেয়েছেন তিনি।</span><br />
<span style="font-size: large;">‘রাগের বশে অকরণে লাখ লাখ মানুষকে অপমান করেছি। এ জন্য আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত।’ গত শনিবার মাঝরাতে নিজের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে কথাগুলো লেখেন তিনি। গত সপ্তাহে ব্রিটিশ শিল্পী জায়ান মালিককে নিয়ে টুইটারে অশালীন মন্তব্য করেন অ্যাজালিয়া। এতে ‘বর্ন অ্যান্ড ব্রিড উৎসব’ থেকে তাঁকে প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়। নীতিমালা লঙ্ঘন করায় বৃহস্পতিবার তাঁর অ্যাকাউন্টটিও স্থগিত করে টুইটার।</span><br />
<span style="font-size: large;"><br /></span>
<span style="font-size: large;">অ্যাজালিয়া ব্যাখ্যা করেন, ‘লাইক আই উড’ গানের ভিডিওটি তাঁর ‘জাংগ র্যাপাংজেল’ থেকে নকল করা। সে জন্যই বিরক্ত হয়েছেন তিনি। জায়ান এ ঘটনা প্রথম ঘটালেন তা নয়। এর আগেও তাঁর ভিডিও নকল করেছেন অনেকে, কিন্তু স্বীকার করেননি। জনপ্রিয়তার কারণে সেসব তাঁদের নিজেদের সম্পদ হয়ে গেছে।</span><br />
<span style="font-size: large;">তবে মাথা ঠান্ডা হওয়ার পর দুঃখ প্রকাশ করেছেন অ্যাজালিয়া। তিনি লিখেছেন, ‘জাতি, বর্ণ, যৌন অবস্থান নিয়ে কারও সঙ্গে মজা করা বা অবমাননাকর আচরণ করা সত্যিই গ্রহণযোগ্য নয়।’ গার্ডিয়ান ও ইয়াহু</span><br />
<!-- Go to www.addthis.com/dashboard to customize your tools -->
<div class="addthis_native_toolbox">
</div>
</div>
Arifur Rahmanhttp://www.blogger.com/profile/14950653686789739208noreply@blogger.comtag:blogger.com,1999:blog-7539521407907917558.post-16982577497837401342016-05-16T16:10:00.001-07:002016-05-16T16:10:59.087-07:00আশ্রম কন্যার কণ্ঠে গুরুর গান<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhTaBzewsrhSpuVTj1DMlqyQv1pB3TYaJvsT2qF7DM2VADaIdyG6eRTb_8zXBuRolAp2iMmtDBJUhyIVDePNf9-U-cZXyXH0FqKdR0afpoXbVC6JZVxDoc01RBv7VNqE23kVTvxyaLlu_8/s1600/Promita.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><span style="font-size: large;"><img border="0" height="358" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhTaBzewsrhSpuVTj1DMlqyQv1pB3TYaJvsT2qF7DM2VADaIdyG6eRTb_8zXBuRolAp2iMmtDBJUhyIVDePNf9-U-cZXyXH0FqKdR0afpoXbVC6JZVxDoc01RBv7VNqE23kVTvxyaLlu_8/s640/Promita.jpg" width="640" /></span></a></div>
<span style="font-size: large;">রবীন্দ্রনাথ ছিলেন ভ্রমণপিপাসু। তাঁর সময়ে ভারত থেকে বিদেশ ভ্রমণ আজকের মতো এত সহজ ছিল না। জাহাজ বা রেলে করে ভ্রমণের সময়ও লিখেছেন কবি। সেসব রচনার ভেতরে ছিল অনেকগুলো গান। সেগুলো থেকে ১২টি গান গেয়ে শুনিয়েছেন রবীন্দ্রনাথের আশ্রম কন্যা প্রমিতা মল্লিক।</span><br />
<span style="font-size: large;">আজ সোমবার সন্ধ্যায় ছায়ানটে শ্রোতার আসরে রবীন্দ্রনাথের ভ্রমণকালে লেখা গান গেয়ে শোনালেন প্রমিতা মল্লিক। পঞ্চান্ন বছর ধরে গান করছেন। মঞ্চে উঠেই বললেন, ‘অনেক দিন গাইলাম। আর গাওয়া উচিত কি না শুনে আপনারা বলবেন।’ গান শুরুর আগেই বলে নেন, বিষয়বস্তুনির্ভর গাইবেন তিনি। কবিগুরুর সার্ধশত জন্মবার্ষিকীতে ব্যতিক্রম কিছু করার অনুরোধ করেছিল একটি রেকর্ড কোম্পানি। ব্যতিক্রম খুঁজতে গিয়ে খুঁজে পেলেন কবিগুরুর ভ্রমণকালীন গানগুলো। খুঁজে দেখলেন প্রায় ৪০টি। সেগুলো গাইলেন, বাংলা ইংরেজি মিলিয়ে সেগুলো বেরোল চারটি সিডিতে। তিনি বললেন, প্রথমবার ছায়ানটে সেগুলো থেকেই গাইবেন। শুরু করলেন লোহিত সাগরে জাহাজে ভেসে লেখা কবিগুরুর ‘প্রাণ ভরিয়ে তৃষা হরিয়ে’ গানটি দিয়ে।</span><br />
<span style="font-size: large;">প্রমিতার জন্ম ও বেড়ে ওঠা শান্তি নিকেতনে। রবীন্দ্রনাথের শিষ্য শান্তি দেব ঘোষের কাছে দীক্ষা নেন তিনি। গুরু হিসেবে পেয়েছিলেন কণিকা বন্দ্যোপাধ্যায়, নীলিমা সেন, বিশ্বজিত রায়কে। বাংলাদেশে এসে গত শনিবারে গেয়েছেন জাতীয় জাদুঘরের একটি অনুষ্ঠানে। মঙ্গলবার সিলেট ও বৃহস্পতিবার চট্টগ্রামে গান শোনানোর কথা আছে তাঁর। বিশ্বের বহু দেশে গান শোনানো ছাড়াও বক্তৃতা করেছেন করে যাচ্ছেন রবীন্দ্রনাথকে নিয়ে। তিনি গেয়ে শোনালেন ‘এ মনিহার আমার’, ‘প্রাণে খুশি তুফান উঠেছে’, ‘তার হাতে ছিল’ গানগুলো।</span><br />
<span style="font-size: large;"><br /></span>
<span style="font-size: large;">শ্রোতার আসরে প্রথম গান করেন ছায়ানটের শিক্ষক লাইসা আহমদ লিসা। তিনি ‘প্রভু তোমা লাগি’, ‘কে বসিলে আজি সহসা’, ‘তখন তুমি ছিলে না মোর সঙ্গে’, ‘প্রভু আজি তোমার..’সহ বেশ কিছু গান গেয়ে শোনান। তাঁর সঙ্গে এসরাজ, তবলা, মন্দিরা, তানপুরা বাজান ছায়ানটের শিক্ষকেরা। প্রাণ রসায়নের শিক্ষক লিসা গানের শিক্ষক ও শিল্পী হিসেবেই দেশের রবীন্দ্রসংগীত শ্রোতাদের কাছে অধিক প্রিয় ও পরিচিত।</span><br />
<span style="font-size: large;">২০০৭ সালের ২০শে জুন ছায়ানটের প্রতিষ্ঠাতা সভানেত্রী সুফিয়া কামালের জন্মদিনে শ্রোতার আসর শুরু করে প্রতিষ্ঠানটি। দেশ স্বাধীনের পর থেকে নিজেদের ভবনে এটি তাদের নতুন করে পথচলা। এর আগে মোখলেসুর রহমান সিধুর ঢাকার ওয়ারির বাসায় শুরু হয় শ্রোতার আসর। শুরুর সেই অনুষ্ঠানে গেয়েছিলেন শিল্পী ফিরোজা বেগম। পরের অনুষ্ঠানগুলোতে ফাহমিদা খাতুনের রবীন্দ্রসংগীত, খাদেম হোসেনের সেতার বাদন, ইউসুফ খান কোরেশি ও ইয়াসিন খানের উচ্চাঙ্গসংগীত নিয়ে বসে শ্রোতার আসর। প্রতি বাংলা মাসের চতুর্থ শুক্রবার সন্ধ্যায় ছায়ানট সংস্কৃতি-ভবনে নিয়মিত এই আসর বসে। নানা সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে নিবিড়ভাবে জড়িয়ে পড়ায় কখনো কখনো এ নিয়মের ব্যতিক্রমও ঘটে।</span><br />
<!-- Go to www.addthis.com/dashboard to customize your tools -->
<br />
<div class="addthis_native_toolbox">
</div>
</div>
Arifur Rahmanhttp://www.blogger.com/profile/14950653686789739208noreply@blogger.comtag:blogger.com,1999:blog-7539521407907917558.post-46918359439276807322015-08-09T11:32:00.000-07:002015-08-09T11:32:09.511-07:00রবিরেখার পদযাত্রা<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEihWGVgqc3tfdVL-2YaQvWfXaZw9_RkZhQRLZhTi5frDnCSuG4OFzoUs5yGhA99y09TFwVdCPeiBsGUiBDltMjz2ssCUXdMHnvND53zdSh-tJPVYdqQuPPZRZudUhHw1Tmk76KO6phXuId_/s1600/robi.jpg" imageanchor="1" style="clear: right; float: right; margin-bottom: 1em; margin-left: 1em;"><img border="0" height="230" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEihWGVgqc3tfdVL-2YaQvWfXaZw9_RkZhQRLZhTi5frDnCSuG4OFzoUs5yGhA99y09TFwVdCPeiBsGUiBDltMjz2ssCUXdMHnvND53zdSh-tJPVYdqQuPPZRZudUhHw1Tmk76KO6phXuId_/s320/robi.jpg" width="320" /></a></div>
<span style="font-size: large;">গত ৪ই আগস্ট আই সি সি আর ও রবিরেখার যৌথ উদ্যোগে সত্যজিৎ রায় অডিটরিয়ামে অনুষ্ঠিত হয় কবিগুরুর বর্ষার গান নিয়ে “বৃষ্টি-নেশা-ভরা সন্ধাবেলা” সঙ্গীতানুষ্ঠানটি। সাথে ছিল রবিরেখার একজন সদস্য অন্তরা সাহার প্রথম রবীন্দ্র সঙ্গীতের সিডি “অন্তরালে”এর আত্মপ্রকাশ ঘটে রাগা মিউজিক কোম্পানি থেকে। সম্পূর্ণ অনুষ্ঠানের বিশেষ অথিতি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শ্রীকান্ত চক্রবর্তী এবং জয়তী চক্রবর্তী।সঙ্গে ছিলেন রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভাগীয় প্রধান ইন্দ্রানী ঘোষ শিক্ষক-শিক্ষিকা মৃগাঙ্ক সরকার,উপালী চট্টোপাধ্যায়, তপশ্রী দাস, সৌরভ চক্রবর্তী সহ আরও অনেকে। প্রথম পর্বে “অন্তরালে” মোড়ক উন্মোচন এর সাথে অথিতিদের রবিরেখার লোগো সম্বলিত মামেনটো, ফুলের গাছ ও একটি করে সিডি সম্মাননায় দেওয়া হয়। এরপরে শুরু হয় রবিরেখার মূল অনুষ্ঠান ““বৃষ্টি-নেশা-ভরা সন্ধ্যাবেলা”।মোট ১৬ টি গান পরিবেশন করে শিল্পীরা এর মধ্যে ৩টি সমবেত সঙ্গীতের সাথে ছিল নৃত্য। এই তরুণ তরুণীরা অসাধারণ দক্ষতার সাথে সম্পূর্ণ করে তাদের অনুষ্ঠানটি।গত ৭ই আগস্ট ডিডি বাংলায় ক্যামেরা চলছে অনুষ্ঠানে এই অনুষ্ঠানটি সম্প্রচারিত হয়।এই অনুষ্ঠানটিকে সাফল্যময় করতে যারা অক্লান্ত পরিশ্রম করেছেন তারা হল রবিরেখার শিল্পী ও সদস্য- সত্যজিৎ ঘোষ, শুভঙ্কর মণ্ডল, ইসরাত মৌ, আঁখি রায়, অন্তরা সাহা, শর্মিতা দত্ত, প্রণয় কর্মকার, কৃষ্ণেন্দু বিকাশ বেরা, রাখি আদক, নম্রতা ভট্টাচার্য্য। ভাষ্যপাঠ সঞ্চালনায়- নিমাই মণ্ডল ও অন্তরা সেন, যন্ত্রানুসঙ্গে ছিলেন- তবলায়- পার্থ মুখোপাধ্যায়, কিবোর্ড- সুব্রত মুখোপাধ্যায়, এস্রাজ ও সারেঙ্গী- দেবাশীষ হালদার, বাঁশী- সোমনাথ দাস, পারকাশান-সব্যসাচী মুখোপাধ্যায়।নৃত্য- ইসতিয়াক ইমরান ও মানোমী অর্থি, রবিরেখা লোগো- বিশ্বজিৎ বাপ্পি এবং কার্ড ডিজাইন- অসীম চন্দ্র রায়।</span><br />
<span style="font-size: large;"></span><br />
<span style="font-size: large;">ভবিষ্যতে রবিরেখা এইভাবে তাদের পদযাত্রাকে সাফল্যময় করবে এবং ভবিষ্যত প্রজন্মকে রবীদ্রনাথের আদর্শের সাথে পরিচয় ঘটাবে তাই সকলের প্রত্যাশা। </span><br />
<div>
<br /></div>
<div>
<i><span style="font-size: large;">ইসরাত মৌ, </span>কলকাতা, ভারত থেকে</i></div>
<!-- Go to www.addthis.com/dashboard to customize your tools -->
<div class="addthis_native_toolbox">
</div>
</div>
Arifur Rahmanhttp://www.blogger.com/profile/14950653686789739208noreply@blogger.comtag:blogger.com,1999:blog-7539521407907917558.post-57249930853947893782015-08-03T13:31:00.002-07:002015-08-03T13:31:45.902-07:00রবিরেখা<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjInfhA-yNnBeGNg2ZZmzwzEFTg9JisWJrfPiTYTwkf-4wxOU9s4AghNOUg6Q_OXXOW9BRVGqKDcnd4hWjCVRUbGbvj1z-ag0uLSSieewpuL8J37o4-4H-6q7sMo-o4N7GhQu28NKSd_Ort/s1600/robi.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><span style="font-family: inherit; font-size: large;"><img border="0" height="460" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjInfhA-yNnBeGNg2ZZmzwzEFTg9JisWJrfPiTYTwkf-4wxOU9s4AghNOUg6Q_OXXOW9BRVGqKDcnd4hWjCVRUbGbvj1z-ag0uLSSieewpuL8J37o4-4H-6q7sMo-o4N7GhQu28NKSd_Ort/s640/robi.jpg" width="640" /></span></a></div>
<span style="font-family: inherit; font-size: large;">রবিরেখা নামটি শুনলেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের উজ্জ্বল মুখশ্রীটি। পরিবারে কবির ডাক নাম ছিলো রবি। বিভিন্ন বইয়ে তেমনটি দেখতে পাওয়া যায়। এছাড়া সাহিত্যমহলেও অনেকেই তাকে ‘রবিবাবু’ নামে সম্বোধন করতেন। সেই আলোকময় নাম ও আদর্শকে ধারণ করে এবং তার সংগীতকে চলার পথের বাহন করে একদল তরুণ-তরুণী তাদের সংগীতের পথযাত্রা শুরু করে। তাদের সংগঠনের নাম দেয় “রবিরেখা”। কবিগুরুর একান্ত ইচ্ছে ছিল যেন তাঁর গানকে তাঁর মতো করেই গাওয়া হয়,যেন শুনলে তাঁর মনে হয় এটি তাঁরই গান। তাই রবিরেখার উদ্দেশ্য সঠিক স্বরলিপিকে আশ্রয় করে রবীন্দ্রসংগীত পরিবেশন করা।</span><br />
<div class="MsoNormal">
<span style="font-family: inherit; font-size: large;"><span lang="BN">১৯০৫ সালের বঙ্গভঙ্গের দরুণ কবির অনেক স্বপ্নের অবসান ঘটে। অনেক চেষ্টার পরেও তাঁর সেইসব স্বপ্ন অসম্পূর্ণই রয়ে যায়। সেই স্বপ্নকে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে একটি ক্ষুদ্র প্রয়াস করছে রবিরেখা। রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে আসার মাধ্যমে এপার বাংলা এবং ওপার বাংলার এই তরুণ-তরুণীদের পরিচয় ঘটে। একসাথে পড়াশোনা, বন্ধুত্ব এবং শিল্পচর্চার মাধ্যমে তাদের ভাবনাগুলোকে উন্মোচনের লক্ষ্যে প্রকাশ ঘটে রবিরেখার। হয়ত ভৌগলিকভাবে দুইবাংলাকে এক করা সম্ভব নয় কিন্তু মানসিক এবং সামাজিকভাবে অবশ্যই সম্ভব যার দিশারী হয়ে থাকবেন রবীন্দ্রনাথ। এই দিশারীর অনুসরণে আজ ৪ঠা আগস্ট বিকেল ৫.৪৫ মিনিটে </span><span lang="EN-US" style="font-size: 13.0pt; mso-bidi-font-family: Vrinda; mso-bidi-language: BN;">Rabindranath Tagore Centre </span><span lang="BN">, </span><span lang="EN-US" style="font-size: 13.0pt; mso-bidi-font-family: Vrinda; mso-bidi-language: BN;">Sattyajit Ray Auditorium </span><span lang="BN">,</span><span lang="EN-US" style="font-size: 13.0pt; mso-bidi-font-family: Vrinda; mso-bidi-language: BN;"> RTC, ICCR </span><span lang="BN">(</span><span lang="EN-US" style="font-size: 13.0pt; mso-bidi-font-family: Vrinda; mso-bidi-language: BN;">Indian Council for Cultural Relations), Kolkata</span><span lang="EN-US"> </span><span lang="BN">এবং রবিরেখার যৌথ উদ্যোগে রবীন্দ্রনাথের বর্ষার গান নিয়ে অনুষ্ঠান “বৃষ্টি-নেশা-ভরা সন্ধ্যাবেলা”। তার সাথে রয়েছে এই সংগঠনেরই একজন সদস্যা অন্তরা সাহা’র প্রথম একক এ্যালবামের মোড়ক উন্মোচন। বিশেষ অতিথি হিসেবে থাকছেন শ্রীকান্ত আচার্য্য ও জয়তী চক্রবর্তী।<o:p></o:p></span></span></div>
<div class="MsoNormal">
<span lang="BN"><span style="font-family: inherit; font-size: large;">এই অনুষ্ঠানটিতে সকলের আন্তরিক উপস্থিতি সংগঠনটির চলার পথ আরও সুদৃঢ় করবে এমনটাই প্রত্যাশা “রবিরেখা”র। রবিরেখার এই সুপ্রচেষ্টার জন্য রইলো আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। যৌবনের জয় সর্বত্র। আশা রইলো এই তরুণ-তরুণীর প্রচেষ্টা সফল হোক।<br />সদস্য-সদস্যাবৃন্দঃ সত্যজিৎ ঘোষ, শুভঙ্কর মণ্ডল, ইসরাত মৌ, আঁখি রায়, অন্তরা সাহা, শর্মিতা দত্ত, প্রণয় কর্মকার, কৃষ্ণেন্দু বিকাশ বেরা, রাখি আদক, নম্রতা ভট্টাচার্য্য<br /><o:p></o:p></span></span></div>
<span lang="BN"><span style="font-family: inherit; font-size: large;"></span></span><br />
<div class="MsoNormal">
<span style="font-family: inherit; font-size: large;"><span lang="BN">লেখিকা </span><span lang="EN-US" style="font-size: 13.0pt; mso-bidi-font-family: Vrinda; mso-bidi-language: BN;">: </span><span lang="BN"><i><b>ইসরাত মৌ, </b>শাহাজাদপুর বার্তা, রবিরেখা সদস্যা।</i></span></span></div>
<!-- Go to www.addthis.com/dashboard to customize your tools -->
<div class="addthis_native_toolbox">
</div>
</div>
Arifur Rahmanhttp://www.blogger.com/profile/14950653686789739208noreply@blogger.comtag:blogger.com,1999:blog-7539521407907917558.post-822341911071523662015-05-14T18:53:00.000-07:002015-05-14T18:53:00.860-07:00জাপানে সম্মানিত আবিদা-রফিক<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjI4Z2R1ELY-Rg2T8cDcacCq8nwa1Pp5GiOGZ-Q5hwNaCDfdpvu76OpCuuKPVAGxsODodadmEQorHi7QtD5YSmBD5FNAUCAN85Ka7355snYWA7Bg5Noq8wVWyOi_VPWeYKV1wnWjIZPeJs/s1600/ab.jpg" imageanchor="1" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" height="400" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjI4Z2R1ELY-Rg2T8cDcacCq8nwa1Pp5GiOGZ-Q5hwNaCDfdpvu76OpCuuKPVAGxsODodadmEQorHi7QtD5YSmBD5FNAUCAN85Ka7355snYWA7Bg5Noq8wVWyOi_VPWeYKV1wnWjIZPeJs/s400/ab.jpg" width="346" /></a></div>
<span style="font-size: large;">‘এবারের ভ্রমণটা একটু অন্য রকম। আগে তো গিয়েছি শুধু গান গাইতে। এবার গান গাওয়ার পাশাপাশি দুটি সম্মাননা গ্রহণ করব আমরা দুজন।’ বলছিলেন আবিদা সুলতানা। আগামীকাল রাতে জাপান যাচ্ছেন রফিকুল আলম-আবিদা সুলতানা দম্পতি। যাওয়ার আগে মুঠোফোনে জানালেন বিস্তারিত। বললেন, ‘টোকিওতে একটা শো করব। সেখানকার “প্রবাসে প্রজন্ম জাপান” নামের একটি সংগঠন রফিকুল আলমকে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে একটি সম্মাননা দেবে আর আমাকে দেবে গায়িকা হিসেবে। এটা আমাদের জন্য অনেক বড় পাওয়া। অনুষ্ঠানটি হবে আগামী ৩ মে।’<br />টোকিও থেকে ফিরে পাঁচটি নতুন গানের মিউজিক ভিডিওর কাজ শুরু করবেন এই দম্পতি।</span><!-- Go to www.addthis.com/dashboard to customize your tools -->
<div class="addthis_native_toolbox">
</div>
</div>
Arifur Rahmanhttp://www.blogger.com/profile/14950653686789739208noreply@blogger.comtag:blogger.com,1999:blog-7539521407907917558.post-23064040305351828362015-05-14T18:41:00.002-07:002015-05-14T18:42:40.116-07:00মা দিবসের অ্যালবামে ৭ শিল্পী<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhvYZlGIJZX9YMlUUuY-n_XH3sgFKwx4YGDH6paZ-mvtNzAb-2PCHuYVBipzbJhbHtLej6tZisyavK-ZQa0EgI-mWxKUHR3OBSsDVX5z1_xLHN9Zwx9TWtSwur_FAzHQ6FzlhIA93m9Yp4/s1600/eec7c93b02a1be77cd2ad3c29bab2719-Untitled-1.png" imageanchor="1" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhvYZlGIJZX9YMlUUuY-n_XH3sgFKwx4YGDH6paZ-mvtNzAb-2PCHuYVBipzbJhbHtLej6tZisyavK-ZQa0EgI-mWxKUHR3OBSsDVX5z1_xLHN9Zwx9TWtSwur_FAzHQ6FzlhIA93m9Yp4/s1600/eec7c93b02a1be77cd2ad3c29bab2719-Untitled-1.png" /></a></div>
<span style="font-size: large;">মা দিবস উপলক্ষে সাজেদ ফাতেমীর সুরে বের হচ্ছে নতুন অ্যালবাম। সাতজন শিল্পীর মোট আটটি গান থাকছে অ্যালবামে। অ্যালবামটির নাম ‘আগলে রেখো মাকে’।
শিল্পী তালিকায় আছেন সৈয়দ আবদুল হাদী, সুবীর নন্দী, ন্যান্সি, কোনাল, নির্ঝর, সুমন কল্যাণ ও সাজেদ ফাতেমী।
অ্যালবামে সাজেদ ফাতেমী দুটি গানে কন্ঠ দিয়েছেন। বাকি ছয়জন শিল্পীর প্রত্যেকে মাকে নিয়ে একটি করে নতুন গানে কণ্ঠ দিয়েছেন। গানগুলোর কথা লিখেছেন সারফুদ্দিন আহমেদ, কাজি আলিম-উজ-জামান, সাজেদ ফাতেমী ও হাসান আহমেদ।
নতুন এ অ্যালবাম প্রসঙ্গে সুবীর নন্দী বলেন, ‘মাকে নিয়ে আমি এর আগে সিনেমায় গান গেয়েছি। অ্যালবামে গান গাওয়া হয়নি।’
সৈয়দ আবদুল হাদী বলেন, ‘বেশ কিছুদিন ধরেই মাকে নিয়ে একটা গান গাওয়ার পরিকল্পনা করছিলাম। এরই মধ্যে গানটির প্রস্তাব পাই। গাইতে পেরে ভালো লাগছে।’
ন্যান্সি বলেন, ‘মাকে নিয়ে অন্যরকম একটি গান গাইলাম। আশা করছি, শ্রোতাদের ভালো লাগবে।’
কোনাল বলেন, ‘মাকে নিয়ে একটি গান গাওয়ার ইচ্ছে অনেক দিনের। চমৎকার কথায় মাকে নিয়ে গানটি গাইতে পেরে ভালো লেগেছে।’
‘আগলে রেখো মাকে’ অ্যালবামটি বের হচ্ছে লেজার ভিশন থেকে। অ্যালবামটির সংগীতায়োজন করেছেন সুমন কল্যাণ ও জেকে।
‘আগলে রেখো মাকে’ সাজেদ ফাতেমীর সুরে দ্বিতীয় অ্যালবাম। এর আগে ২০০৯ সালে তাঁর কথা ও সুরে ‘মা জননী’ নামে একটি অ্যালবাম প্রকাশিত হয়।
</span><!-- Go to www.addthis.com/dashboard to customize your tools -->
<br />
<div class="addthis_native_toolbox">
</div>
</div>
Arifur Rahmanhttp://www.blogger.com/profile/14950653686789739208noreply@blogger.comtag:blogger.com,1999:blog-7539521407907917558.post-6811429074881244852015-05-14T18:38:00.001-07:002015-05-14T18:38:58.544-07:00মা দিবসের গান<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiTVkI2N4Rr-dTnsPGnt6K3scHBa4s2YjSRWB_-DNUDr8VKsVOYEBpA7pHsDQxbaT6-y27gMCNQ0SIFgeqAa599qz21Gzc4GW0fOHf5LAAMGS67Dycz1hBPg9hHFaDQ06g-sAHZAXcV0cE/s1600/761a4c356312ad2c1fb70859aa5929b3-18.jpg" imageanchor="1" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiTVkI2N4Rr-dTnsPGnt6K3scHBa4s2YjSRWB_-DNUDr8VKsVOYEBpA7pHsDQxbaT6-y27gMCNQ0SIFgeqAa599qz21Gzc4GW0fOHf5LAAMGS67Dycz1hBPg9hHFaDQ06g-sAHZAXcV0cE/s1600/761a4c356312ad2c1fb70859aa5929b3-18.jpg" /></a></div>
<span style="font-size: large;">স্থপতি ও চলচ্চিত্র নির্মাতা এনামুল করিম নির্ঝরের কথা ও সুরে বের হলো মা দিবসের একটি গান। এটি গেয়েছেন তরুণ সংগীতশিল্পী মৈত্রী ইসলাম এবং সংগীতায়োজন করেছেন লিমন। ‘মা ছাড়া প্রথম’ শিরোনামের গানটি আজ মুক্তি পাচ্ছে এবিসি রেডিও, ইউটিউব ও বিভিন্ন টিভি চ্যানেলে। গানটি প্রকাশ করছে মিউজিক লেবেল গানশালা। এই প্রতিষ্ঠান থেকেই এনামুল করিম নির্ঝরের ১০১টি গান নিয়ে এক নির্ঝরের গান শিরোনামের একটি অ্যালবাম প্রকাশ হওয়ার কথা রয়েছে। গানগুলোয় কণ্ঠ দেবেন দেশের স্বনামধন্য সংগীতশিল্পীরা। সেই অ্যালবামের প্রথম গানই হলো ‘মা ছাড়া প্রথম’।<br /><br />এর আগে নির্ঝরের লেখা ‘লুকোচুরি গল্প’ শিরোনামের গানটি বেশ আলোচিত হয়েছিল।</span><div class="addthis_native_toolbox">
</div>
</div>
Arifur Rahmanhttp://www.blogger.com/profile/14950653686789739208noreply@blogger.comtag:blogger.com,1999:blog-7539521407907917558.post-37290745051165920672015-05-14T18:36:00.001-07:002015-05-14T18:36:41.610-07:00অদিতি গাইবেন আজ<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhg4oN1_wO1EaD6KWTPHdjwzsnH6PZMLVCKypw3JTkkZc1GMBTm_Ka98635HZ85bED0UHhaJLFhX6G7xXOkrmUoXmz8_wQ-qVyy4lgEm8vvpYVkLJCf5ZabLyL-teJ9XReYwtTQfPjKges/s1600/24bc8d4005c8e1195d6bb3cbff6a0ade-9.png" imageanchor="1" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em;"><span style="font-size: large;"><img border="0" height="239" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhg4oN1_wO1EaD6KWTPHdjwzsnH6PZMLVCKypw3JTkkZc1GMBTm_Ka98635HZ85bED0UHhaJLFhX6G7xXOkrmUoXmz8_wQ-qVyy4lgEm8vvpYVkLJCf5ZabLyL-teJ9XReYwtTQfPjKges/s320/24bc8d4005c8e1195d6bb3cbff6a0ade-9.png" width="320" /></span></a></div>
<span style="font-size: large;">রাজধানীর ইন্দিরা গান্ধী সাংস্কৃতিক কেন্দ্র বিভিন্ন আয়োজনের মধ্য দিয়ে উদ্যাপন করছে রবীন্দ্রজয়ন্তী। এ উদ্যাপনের অংশ হিসেবেই সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের গুলশান মঞ্চে আজ গাইবেন সংগীতশিল্পী অদিতি মহসিন। সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টা থেকে শুরু হবে অনুষ্ঠান। এটি সবার জন্য উন্মুক্ত। অদিতি মহসিন তাঁর পরিবেশনা নিয়ে বলেন, ‘লম্বা সময় পর ইন্দিরা গান্ধী সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে গাইব। রবীন্দ্রনাথের বিভিন্ন পর্যায়ের গান থাকবে এতে। বিশেষ করে পূজা পর্যায় আর বর্ষার গানগুলো তো থাকবেই।’</span><!-- Go to www.addthis.com/dashboard to customize your tools -->
<br />
<div class="addthis_native_toolbox">
</div>
</div>
Arifur Rahmanhttp://www.blogger.com/profile/14950653686789739208noreply@blogger.comtag:blogger.com,1999:blog-7539521407907917558.post-89900966356472386782015-05-06T18:31:00.000-07:002015-05-14T18:32:39.998-07:00শুরু হলো রবীন্দ্র উৎসব<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiNnlIkP_c08pvZuT6raKmfN_-Gz2524ZoPH66muY9vi6547ppOGTR2hGzW6xboMhcil54L91JBQjo56mJs68EGJvsEuBz77PKmyKormPrlyPVDvox6gCPKOD1a6VV3gl7HQFdHbtEuKx8/s1600/e021b8b048adcd0775b96d001c034ff1-10.jpg" imageanchor="1" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" height="168" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiNnlIkP_c08pvZuT6raKmfN_-Gz2524ZoPH66muY9vi6547ppOGTR2hGzW6xboMhcil54L91JBQjo56mJs68EGJvsEuBz77PKmyKormPrlyPVDvox6gCPKOD1a6VV3gl7HQFdHbtEuKx8/s320/e021b8b048adcd0775b96d001c034ff1-10.jpg" width="320" /></a></div>
<div style="background-color: white; border: 0px; color: #444444; font-family: SolaimanLipi; font-size: 20px; line-height: 20px; margin-bottom: 15px; padding: 0px; vertical-align: baseline;">
‘…হও মৃত্যুতোরণ উত্তীর্ণ/যাক, যাক ভেসে যাক যাহা জীর্ণ’- কবিগুরু রবীন্দ্রনাথের পঙ্ক্তিমালা ধারণ করে গতকাল মঙ্গলবার সুফিয়া কামাল জাতীয় গণগ্রন্থাগারের শওকত ওসমান স্মৃতি মিলনায়তনে শুরু হয়েছে রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী সংস্থার পাঁচ দিনের ২৬তম জাতীয় রবীন্দ্রসংগীত উৎসব। ইন্দিরা গান্ধী সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের সহযোগিতায় আয়োজিত হয়েছে এবারের উৎসব। জাতীয় সংগীত পরিবেশনের মধ্য দিয়ে সূচনা হয় এবারের উৎসবের।রবীন্দ্রসংগীত উৎসব শুরুএবি ব্যাংক চ্যানেল আই দশম রবীন্দ্র মেলা উপলক্ষে গতকাল চ্যানেল আই কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।</div>
<div style="background-color: white; border: 0px; color: #444444; font-family: SolaimanLipi; font-size: 20px; line-height: 20px; margin-bottom: 15px; padding: 0px; vertical-align: baseline;">
তার পর পর সংগঠনটির পক্ষ থেকে বিশেষ সম্মাননা জানানো হয় রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী নাসরিন শামসকে। এর আগে স্বাগত বক্তব্য দেন সাধারণ সম্পাদক সাজেদ আকবর। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন কবি আসাদ চৌধুরী। বিশেষ অতিথি ছিলেন ভারতীয় হাইকমিশনের ডেপুটি হাইকমিশনার সন্দীপ চক্রবর্তী। এবারের আয়োজনের মর্মার্থ তুলে ধরে বক্তব্য দেন সংগঠনটির সভাপতি তপন মাহমুদ। পাঁচ দিনের এ উৎসবরে আজ বুধবার দ্বিতীয় দিনের অনুষ্ঠান শুরু হবে সন্ধ্যা ৬টায়। বাকি তিন দিন বিকেল ৫টা থেকে।</div>
<div style="background-color: white; border: 0px; color: #444444; font-family: SolaimanLipi; font-size: 20px; line-height: 20px; margin-bottom: 15px; padding: 0px; vertical-align: baseline;">
এবার রবীন্দ্র-উৎসব বসছে সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে</div>
<div style="background-color: white; border: 0px; color: #444444; font-family: SolaimanLipi; font-size: 20px; line-height: 20px; margin-bottom: 15px; padding: 0px; vertical-align: baseline;">
বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৫৪তম জন্মবার্ষিকী উদ্যাপন উপলক্ষে প্রতি বছরের মতো এবারও ব্যাপক কর্মসূচি গ্রহণ করেছে সরকার। এ বছর জন্মবার্ষিকীর মূল উৎসব হবে সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে। এদিন সকাল ১০টায় শাহজাদপুরের পাইলট হাই স্কুল মাঠে অনুষ্ঠিত হবে উদ্বোধনী অনুষ্ঠান। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।</div>
<div style="background-color: white; border: 0px; color: #444444; font-family: SolaimanLipi; font-size: 20px; line-height: 20px; margin-bottom: 15px; padding: 0px; vertical-align: baseline;">
গতকাল এ কর্মসূচি প্রকাশ করেছে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়। উৎসবের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূরের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম, শিক্ষামন্ত্রী নূরুল ইসলাম নাহিদ, প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক উপদেষ্টা এইচ টি ইমাম ও সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের সংসদ সদস্য মো. হাসিবুর রহমান স্বপন। স্বাগত ভাষণ দেবেন ভারপ্রাপ্ত সংস্কৃতি সচিব আক্তারী মমতাজ। অনুষ্ঠানে ‘রবীন্দ্র স্মারক’ বক্তব্য প্রদান করবেন ইমেরিটাস অধ্যাপক ড. আনিসুজ্জামান।</div>
<div style="background-color: white; border: 0px; color: #444444; font-family: SolaimanLipi; font-size: 20px; line-height: 20px; margin-bottom: 15px; padding: 0px; vertical-align: baseline;">
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, একই দিন বিকেল থেকে পরবর্তী তিন দিন রাজধানীর ঢাকাস্থ বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও কবির চিত্রশিল্প নিয়ে আয়োজিত হবে বিশেষ প্রদর্শনী।</div>
<div style="background-color: white; border: 0px; color: #444444; font-family: SolaimanLipi; font-size: 20px; line-height: 20px; margin-bottom: 15px; padding: 0px; vertical-align: baseline;">
এ ছাড়া, ঢাকাসহ কবিগুরুর স্মৃতিবিজড়িত কুষ্টিয়ার শিলাইদহ, নওগাঁর পতিসর ও খুলনার দক্ষিণডিহিতে স্থানীয় প্রশাসনের ব্যবস্থাপনায় যথাযোগ্য মর্যাদায় কবিগুরুর ১৫৪তম জন্মবার্ষিকী উদ্যাপন করা হবে। এ উপলক্ষে রবীন্দ্রমেলা, রবীন্দ্রবিষয়ক আলোচনা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানমালার আয়োজন করবে স্থানীয় প্রশাসন।</div>
<div style="background-color: white; border: 0px; color: #444444; font-family: SolaimanLipi; font-size: 20px; line-height: 20px; margin-bottom: 15px; padding: 0px; vertical-align: baseline;">
এবার বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৫৪তম জন্মবার্ষিকী উদ্যাপনের প্রতিপাদ্য বা থিম নির্ধারণ করা হয়েছে ‘সভ্যতার সংকট ও রবীন্দ্রনাথ’।</div>
<div style="background-color: white; border: 0px; color: #444444; font-family: SolaimanLipi; font-size: 20px; line-height: 20px; margin-bottom: 15px; padding: 0px; vertical-align: baseline;">
কবিগুরুর ১৫৪তম জন্মবার্ষিকী উদ্যাপন উপলক্ষে ২৬ বৈশাখ বাংলা একাডেমিতে আলোচনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করবে বাংলা একাডেমি। ঢাকাসহ দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে দিবসটি যথাযোগ্যভাবে উদ্যাপন করা হবে। বিদেশে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাসসমূহ এ উপলক্ষে কর্মসূচি গ্রহণ করবে। জাতীয় পর্যায়ের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান ও অন্যান্য অনুষ্ঠানমালা বাংলাদেশ টেলিভিশন, বাংলাদেশ বেতারসহ বেসরকারি চ্যানেলগুলো ব্যাপকভাবে সম্প্রচার করবে।</div>
<!-- Go to www.addthis.com/dashboard to customize your tools -->
<div class="addthis_native_toolbox">
</div>
</div>
Arifur Rahmanhttp://www.blogger.com/profile/14950653686789739208noreply@blogger.com