সংগীত সংবাদ

বুধবার, ২২ নভেম্বর, ২০১৭

লতা মঙ্গেশকর

লতা মঙ্গেশকর (মারাঠি: लता मंगेशकर লাতা মাংগেশ্‌কার্‌; জন্ম: ২৮ সেপ্টেম্বর, ১৯২৯) ভারতের এক স্বনামধন্য গায়িকা।  তিনি এক হাজারের বেশি ভারতীয় ছবিতে গান করেছেন। এছাড়া ভারতের ২০টি অঞ্চলিক ভাষাতেও গান গাওয়ার একমাত্র রেকর্ডটি তারই। বাংলাতেও তিনি অনেক গান করেছেন। ভারতের সর্বোচ্চ সম্মান ভারত রত্ন পাওয়া তিনিই দ্বিতীয় সঙ্গীতশিল্পী।

শৈশবে বাড়িতে থাকাকালীন কে এল সায়গল ছাড়া আর কিছু গাইবার অনুমতি ছিল না তার। বাবা চাইতেন ও শুধু ধ্রপদী গান নিয়েই থাকুক। জীবনে প্রথম রেডিও কেনার সামর্থ্য যখন হলো, তখন তার বয়স আঠারো। কিন্তু রেডিওটা কেনার পর নব ঘুরাতেই প্রথম যে খবরটি তাকে শুনতে হয় তা হচ্ছে, কে. এল. সায়গল আর বেঁচে নেই। সঙ্গে সঙ্গেই রেডিওটা ফেরত দিয়ে দেন তিনি।

প্রখ্যাত এই সঙ্গীতশিল্পীকে ফ্রান্সের সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা ‘অফিসার দে লা দি’অনার’ প্রদান করেছে সে দেশের সরকার।

অরিজিৎ সিং

অরিজিৎ সিং (জন্মঃ ২৫ এপ্রিল ১৯৮৭) হলেন একজন ভারতীয় প্লেব্যাক গায়ক। তিনি ২০০৫ সালে ভারতীয় জনপ্রিয় টিভি চ্যানেল সনি এন্টারটেইনমেন্ট টেলিভিশনের প্রতিভা খোঁজার অনুষ্ঠান ফেম গুরুকুল এর প্রতিযোগী ছিলেন। অরিজিৎ সিং হিন্দির পাশাপাশি বাংলা গানেও সমান জনপ্রিয়। কলকাতার ছবিতে তার বেশকিছু হিট গান রয়েছে।তিনি সংগীত প্রোগ্রামার হিসেবে সংগীতের জগতে তার যাত্রা শুরু করেন। এরপর তিনি বেশকিছু সংগীত পরিচালক যেমন মিথুন শর্মা,বিশাল-শেখর এবং প্রীতমের সহযোগী হিসেবে কাজ করেন।

পরবর্তীতে অরিজিৎ আশিকি ২ ছবিতে তুম হি হো গানটি গাওয়ার জন্য বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেন। এটা তাকে তারকাখ্যাতি এনে দেয়।  গানটির জন্য তিনি ৫৯ তম ফিল্মফেয়ার অ্যাওয়ার্ডস এ সেরা পুরুষ গায়কের পুরস্কার অর্জন করেন। ২০১৪ সালে তিনি জিৎ গাঙ্গুলীর সাথে একত্র হোন এবং মুসকুরানে গানটি গান। এই গানের জন্য সে বছর তিনি সবচেয়ে বেশি নমিনেশন পান।2016 সালে তিনি সুরাজ ডুবা হ্যায় গানের জন্য ও 2017 সালে এ দিল হ্যায় মুশকিল গানের জন্য সে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার লাভ করেন। এভাবে ধীরে ধীরে তিনি সংগীত জগতে নিজের এক আলাদা অবস্থান নিশ্চিত করেন।

অরিজিৎ সিং এর পৈতৃক নিবাস ভারতের [[জিয়াগঞ্জ-আজিমগঞ1এ।2জিয়াগঞ্জ-আজিমগঞ। 2012 সালে সে তার ছেলেবেলার বান্ধবী কোয়েলকে বিয়ে করেন। উভয়েরই এটা ছিলো দ্বিতীয় বিয়ে।

বুধবার, ২৪ আগস্ট, ২০১৬

ব্যান্ড BANNED?

বাংলা ব্যান্ড এখনও জনপ্রিয়। তবু টিভি, এফ এমে আর শোনাই যাচ্ছে না তাদের গান। কেন এমন?‌ উত্তর খুঁজেছেন প্রিয়ম সেনগুপ্ত।

ইংরেজিতে যাকে বলে, ‘‌লাভ ইট অর হেট ইট, বাট ইউ কান্ট ইগনোর ইট’‌। বাংলা ব্যান্ড মিউজিকের ক্ষেত্রেও কিন্তু সেই কথাটা খাটে। নিন্দুকেরা বলতেই পারেন, বাংলা ব্যান্ডের সে পুরনো জৌলুস আর নেই। সত্যিই কি তাই?‌ বাজারি প্রচারের মাপকাঠিতে যদি ধরা হয়, তা হলে আপাতদৃষ্টিতে এরকমটাই মনে হওয়া স্বাভাবিক। ১৯৯৮-’‌৯৯ থেকে শুরু করে বাংলা ব্যান্ড জাঁকিয়ে বসেছিল কলকাতা–সহ গোটা পশ্চিমবঙ্গে।